ঘুম আসছে। পালাবদল। ঠিক কতক্ষন চামড়া আচড়ে দেখা হয়নি জন্তু আর মানুষে রূপান্তর হয়েছে কিনা। ভারি ভারি বস্তা আদর্শের রূপক ছিনিয়ে নেয়। সমাজ কি এখনও রন্ধনে আছে? আঙুল গুলি আর নেই। মাথা গেছে সরায়ের দপ্তরে। বর্তমান টা আমার ছাপোষা রক্তে ভরা। নর্দমা বয়ে টানছি। টানছি। তুমি বলে সম্বোধন সমানুপাতিক।
ফ্যান চলছে মাথার ওপারে। দূরত্বটা ঘনত্বে পরিণত। চোখ গুলি খেয়ে ফেলছে আস্ত একটা সামাজিক বাঘ। ভাবনার পেশাদারিত্ব ক্ষীণ। আসছে বছর ভবিতব্য গুলো অ্যালবামে পরিবর্তন হবে কিনা। ইঞ্চির মাপ কেমন যেন খাটো হয়ে যাচ্ছে। খাটো হয়ে যাচ্ছে এক থেকে আরেক ঠোঁটের পৌনঃপুনিক মাপকাঠি। কিন্তু ঈশ্বর জাতিদের স্থগিত রাখছেন, ঈশ্বর গলা কেটে নিচ্ছেন। ঈশ্বর পাথর থেকে কমিকসের জীভে। ভারসাম্যহীন পকেট সম্পর্ক নিয়ে ছুটছে। দেওয়াল পিছিয়ে চলছে পিঠের কিলোমিটার কিলোমিটার ফাঁক রেখে। তবু দায়ী। দায় আমার। চিন্তা আমার। দাঁত আমার। জীব গুলি মূল্যবান ক্রমিক নম্বরের।
সৌন্দর্য ফিরিয়ে নিচ্ছিল বাস্তবায়ন উর্বর জমি। ঘরের পর্দা গুলি পার্শ্ববর্তী গন্ধ পৌঁছে দিচ্ছিল অকাল আবদারে। বেকারত্ব পা, পাঁজর, এবং তুলতুলে বাম দিক থাকলেও ব্রহ্মতালু অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়। না শেখায়নি কখনো রাষ্ট্র। জল ডাইনি হত্যার অপরূপ। আমার বীর্যের মৃত্যুহীন শোক চাইছি। জবাবী টেবিল গুলি রোমাঞ্চকর স্ট্রীট লাইট। বালিশে জন্মায় দুধ আর গোরুগুলো দেশটাকে মুতে ভাসিয়ে দিচ্ছে। এ রোগের কোন গন্ধ নেই এদেশের বাজারি ধর্ষণ ছাড়া কি বা সম্ভব রাজ্য বা রাজার থেকে? কিন্তু সেই ফুলদানি গুলি...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন